বিশ্বের ১০টি সেরা সে*ক্স মুভির তালিকায় জায়গা পেলো বাংলার ১টি সিনেমা



টলিউড থেকে বলিউড কিংবা হলিউড গোটা বিশ্বজুড়ে এমন অনেক যৌন উদ্দীপনাকে কেন্দ্র করে সিনেমা তৈরি করা হয়েছে যা দর্শকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে বাধ্য। তার মধ্যে ইংল্যান্ডের বিনোদন ভিত্তিক ম্যাগাজিনে বেছে নেওয়া হয়েছে এমন ১০টি সিনেমা যা দেখা মাত্রই চোখের পাতা এক করতে পারা যাবে না। তাহলে এবার এক ঝলকে দেখে নিন সিনেমাগুলিকে, আর ডাউনলোড করে দেখে নিন আজইঃ

ওয়াইল্ড অর্কিড ১. ওয়াইল্ড অর্কিড : আমেরিকান এই সিনেমাটি হল আদতে একটি যৌন উত্তেজক সিনেমা। ১৯৮৯ সালের ২২ ডিসেম্বর রিলিজ করে সিনেমাটি। জালমান কিং পরিচালিত এই ছবিতে মিকি রাউরকে এবং ক্যারি ওটিস সহ বিশিষ্ট অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। ১৯৯২ সালে এই সিনেমার একটি সিক্যুয়েল রিলিজ করে।

২. ব্লু ইস দ্য ওয়ার্মেস্ট কালার : এটি একটি ফরাসি চলচ্চিত্র। যার পরিচালনা করেন আবদ্দুলাতিফ কাশিশ। এটি একটি রোম্যান্টিক নাট্য চলচ্চিত্র। ২০১৩ সালে মুক্তি লাভ করে। ২০১৩ সালের কান চলচ্চিত্র উৎসবে সিনেমাটি পালমে দোর পুরষ্কার জেতে। চলচ্চিত্রটি সমালোচকদের প্রশংসা পাওয়ার পাশাপাশি শ্রেষ্ঠ বিদেশী ভাষার চলচ্চিত্র বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের জন্যে এবং বিএএফটিএ পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ বিদেশী ভাষার চলচ্চিত্র হিসেবে মনোনীত হয়েছে। অনেক সমালোচক একে ২০১৩ সালের শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হসেবে ঘোষনা করেন।

৩. টারজান, দ্য এইপ ম্যান : একটি অ্যাডভেঞ্জার ছবি হল এই সিনেমাটি। যার পরিচালনা করেন জন ডেরেক। ১৯৮১ সালে প্রথম মুক্তি লাভ করে সিনেমাটি। ‘টারজান অফ দ্য এইপসে’র গল্প অবলম্বনে বানানো হয়েছিল সিনেমাটিকে। সিনেমাটি বক্স অফিসে যথেষ্ট খ্যাতি কুড়িয়েছিল। ‘বো ডেরেক’ ওরস্ট অ্যাকট্রেস পুরস্কার পেয়েছিলেন।

৪. মনস্টার্স বল : এটি একটি আমেরিকান উত্তেজনা মূলক সিনেমা। যার পরিচালনা করেন জার্মান-সুইস পরিচালক মার্ক ফরস্টার। ২০০১ সালে মুক্তি পায় সিনেমাটি। সিনেমাটির মূল চরিত্রে অভিনয় করে অ্যাকাডেমি পুরষ্কার পান বেরি।

৫. বডি অফ এভিডেন্স : একটি যৌনবেদনাময়ী রোমাঞ্চকর সিনেমা হল এটি। পরিচালনা করেন উলি এদেল। তবে এই সিনেমাটি বক্স অফিসে তেমন সাড়া জাগাতে পারেনি।

৬. কিডস : বিশেষত কিশোর ড্রামা হিসেবেই পরিচিত এই ছবিটি। পরিচালনা করেছিলেন ল্যারি ক্লার্ক। নিউ ইয়র্ক শহরের কয়েকজন কিশোরের যৌন উদ্দিপনাকে নিয়ে বানানো হয়েছিল। ১৯৯৫ সালে মুক্তি লাভ করে সিনেমাটি।

৭. টিম আমেরিকা : ওয়ার্ল্ড পুলিশ : ২০০৪ সালে মুক্তি পায় সিনেমাটি। এট আমেরিকার অ্যাকশন কমেডি সিনেমা। পরিচালনা করেছিলেন ট্রে পার্কার।

৮. শেম : এটি একটি ব্রিটিশ ড্রামা ফিল্ম। যেটি ২০১১ সালে মুক্তি পায়। পরিচালনা করেছিলেন স্টিভ ম্যাকুইন। ছবিটির মাঝে বেশ কয়েকবার দেখতে পাওয়া যাবে যৌন উত্তেজনা। বক্স অফিসে যথেষ্ট খ্যাতি কুড়ায় সিনেমাটি।

৯. দ্য আউট ল : ১৯৪৩ সালে মুক্তি পায় সিনেমাটি। এটি একটি আমেরিকান ছবি। একজন অভিনেত্রীর সেক্স সিম্বল হয়ে ওঠার কাহিনী দেখানো হয়েছে।

১০. কসমিক সেক্স : ২০১২ সালের একটি বাংলা চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছেন অমিতাভ চক্রবর্তী। অভিনয়ে ছিলেন ঋ সেন, আয়ুষ্মান মিত্র, মুরারি মুখার্জি, ঋ্বক এবং পাপিয়া ঘোষাল। ২০১২ সালে কেরালা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে এটি প্রদর্শিত হয়। এই চলচ্চিত্রে যৌনতা এবং আধ্যাত্মিকতার মধ্যে একধরণের সংযোগের বিষয় অঙ্কন করা হয়েছে। যেখানে হিন্দু দেহতত্ত্বের প্রভাব রয়েছে যা প্রান্তিক পুরুষ এবং নারীদের মধ্যে আজও চর্চা হয়ে আসছে।

Comments

Popular posts from this blog

বাংলার এই ৬ সিনেমায় বাস্তবেই সে;ক্স করতে হয়েছে নায়ক-নায়িকার

মেয়েদের বী*র্যপাত হয় কিনা জানালেন শ্রীলেখা

যৌ*ন মিলনের স্বাভাবিক সময় কত মিনিট হলে মেয়েরা খুশী হয় জানালেন শ্রাবন্তী